ভেষজ
-
অরিজিনাল চন্দনকাঠ- ১০ গ্রাম
৳ 160.00ঔষুধি গুনাগুন সম্পন্ন চন্দনের রূপচর্চার জন্য খ্যাতি রয়েছে যুগ যুগ ধরে।
প্রাচীন কালে রূপচর্চার অন্যতম একটি উপাদান ছিলো চন্দন। বর্তমান সময়েও বিভিন্ন রকম কসমেটিক্স ও সুগন্ধীতে চন্দন ব্যবহৃত হয়। ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় চন্দন বেশ উপকারী। চলুন জেনে নেই রূপচর্চায় চন্দনের কিছু সাধারণ ব্যবহার ও গুণাবলী:
- বলি রেখা দূর করে
- চন্দন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান সমূহের সমন্বয়ে গঠিত যা আপনার মুখের রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। এর বিরোধী প্রদাহজনক এজেন্ট আছে, যা বলিরেখা দূর করতে সাহায্য করে। চন্দন একটি চমৎকার anti-aging উৎস হিসেবে পরিচিত।
- রোদে পোড়া দাগ দূর করে
- রোদে পোড়া ভাব দূর করতে চন্দন বেশ উপকারী। শসার রস, চন্দনের গুঁড়ো, দই ও গোলাপ জল একসঙ্গে মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে রোদে পোড়া ত্বকে লাগিয়ে রাখুন। ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে ফেলুন। এই ফেস প্যাক রোদে পোড়া ভাব কমাবে এবং রোদের পোড়ার কারণে ত্বক জ্বলা কমাবে।
- ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়
- ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে চন্দনের জুড়ি নেই। মসৃণ ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য হলুদ বাটা ও চন্দনের গুঁড়ো মিশিয়ে লাগান। ২০ মিনিট পর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের রঙ উজ্জ্বল হবে।
- ডার্ক সার্কেল দূর করে
- আপনার যদি ডার্ক সার্কেল থাকে তাহলে অল্প পরিমাণ চন্দনের গুড়ার সঙ্গে গোলাপ জল মিশিয়ে চোখের চারপাশে লাগান। সারারাত রেখে সকালে ধুয়ে ফেলুন। এক সপ্তাহের মধ্যে চোখের চারপাশের কালো দাগ দূর হোয়ে যাবে।
- মুখের দাগ দূর করে
- ডিমের কুসুম, মধু ও চন্দন গুঁড়া একসঙ্গে মিক্সড করে লাগালে মুখের দাগ দূর হয়। প্রতিদিন দুই চা চামচ চন্দনের গুঁড়ো ও গোলাপ জল মিশিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিন। এবার এই প্যাক মুখে লাগিয়ে নিয়ে ১৫ মিনিট রাখুন। এভাবে প্রতিদিন রাখলে মুখের দাগ দূর হবে ও ত্বক উজ্জ্বল হবে।
- উচ্চ রক্তচাপের সমস্যায়
- উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে ১চা চামচ সাদা চন্দন কাঠের পেস্ট নিয়ে, আধা কাপ দুধের সাথে ভালভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। আবার এই চন্দনযুক্ত দুধ খালিপেটে পান করুন। এরপর ৭-৮টি তুলসী পাতা চিবিয়ে নিন। কিছু সময়ের মধ্যেই রক্তচাপ কমে আসবে। ব্রঙ্কাইটিস রোগের ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতিটি অবলম্বন করলে উপকার পায়া যাবে।
-
অরিজিনাল জাফরান – ১ গ্রাম
৳ 400.00জাফরান খেলে যে উপকারিতা পাবেন
—————————————————————-
জাফরানে রয়েছে বিস্ময়কর রোগ নিরাময় ক্ষমতা মাত্র ১ চিমটে জাফরান আপনাকে প্রায় ১৫ টি শারীরিক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে।
– জাফরানে রয়েছে পটাশিয়াম যা উচ্চ রক্ত চাপ ও হৃদপিণ্ডের সমস্যা জনিত রোগ দূর করে।
– পুরুষত্বহীনতা, অকাল বীর্যপাত ও লিঙ্গ উথান সমস্যা দূর করে সুস্থ যৌনজীবন দেয় জাফরান৷
– হজমে সমস্যা এবং হজম সংক্রান্ত যে কোনও ধরনের সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে জাফরান।
– জাফরানের পটাশিয়াম আমাদের দেহে নতুন কোষ গঠন এবং ক্ষতিগ্রস্ত কোষ সারিয়ে তুলতে সহায়তা করে।
– জাফরানের নানা উপাদান আমাদের মস্তিষ্ককে রিলাক্স করতে সহায়তা করে, এতে করে মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতা জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়৷
– মেয়েদের মাসিকের অস্বস্তিকর ব্যথা এবং মাসিক শুরুর আগের অস্বস্তি দূর করতে জাফরানের জুড়ি নেই।
– নিয়মিত জাফরান সেবনে শ্বাস প্রশ্বাসের নানা ধরণের সমস্যা যেমন অ্যাজমা, পারটুসিস, কাশি এবং বসে যাওয়া কফ দূর করতে সহায়তা করে।
– জাফরানের ক্রোসিন নামক উপাদানটি অতিরিক্ত জ্বর কমাতে সহায়তা করে।
– জাফরানের রয়েছে অনিদ্রা সমস্যা দূর করার জাদুকরী ক্ষমতা। ঘুমোতে যাওয়ার আগে গরম দুধে সামান্য জাফরান মিশিয়ে পান করলে অনিদ্রা সমস্যা দূর হবে।
– সামান্য একটু জাফরান নিয়ে মাড়িতে ম্যাসেজ করলে মাড়ি, দাঁত এবং জিহ্বার নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব৷
– গবেষণায় দেখা যায় জাফরান দৃষ্টিশক্তি উন্নত করতে এবং চোখের ছানি পড়া সমস্যা প্রতিরোধে কাজ করে৷
– জাফরানের অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি উপাদান বাতের ব্যথা, জয়েন্টে ব্যথা, মাংসপেশির ব্যথা এবং দুর্বলতা দূর করতে অব্যর্থ ঔষুধ৷
– অ্যাসিডিটির সমস্যা থেকে রেহাই দিতে পারে সামান্য একটু খানি জাফরান৷
– জাফরানের ক্যান্সার প্রতিরোধ করার ক্ষমতা আছে৷
– জাফরান দেহের কলেস্টোরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
– মস্তিস্কের গঠন উন্নত করতে জাফরানের ভূমিকা অনস্বীকার্য। জাফরান স্মৃতিশক্তি এবং চিন্তা ক্ষমতা উন্নত করে৷ এছাড়াও আলজাইমার এবং পার্কিনসন রোগ থেকে দূরে রেখে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থেকে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রকে বাঁচায়৷
– কিডনি, যকৃৎ এবং মুত্রথলির রোগ থেকে মুক্তি দেয় জাফরান৷
– যষ্ঠিমধু এবং দুধের সঙ্গে জাফরান মিশিয়ে মাথায় লাগালে চুল পড়া বন্ধ হয় এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে৷
– টিউমারের রোধ বৃদ্ধি করতে সহায়তা করে৷
– ত্বকে ঔজ্বল্য বাড়ায় এবং বলিরেখা দূর করতে সহায়তা করে ৷ -
আলুবোখারা – ৫০০ গ্রাম
৳ 250.00ছোট্ট একটি ফলের নাম আলুবোখারা। টক মিষ্টি স্বাদের এই ফলটি খেতে খুবই সুস্বাদু।
চাষের ভিন্নতায় আলুবোখারার রঙ ভিন্ন হয়ে থাকে, যেমন- লাল, কফি, গাঢ় নীল, ম্যাজেন্টা, হলুদ এবং হালকা সবুজ। ফলটি সাধারণত গোলাকৃতির হয়, মাঝে মাঝে হৃদয়াকৃতিরও পাওয়া যায়। আমরা সাধারণত আলুবোখারা বলতে যেটা পাই সেটা ফলটির শুকনো রূপ। এটা খেতে খুবেই সুস্বাদু। খাবারের স্বাদ বাড়াতেও মসলা হিসেবে এর জুড়ি নেই। শুধু কি তাই, ফলটিতে রয়েছে নানা ধরনের পুষ্টি উপাদান।আলুবোখারা আপনাকে সুস্থ রাখতে কী কী ভূমিকা রাখতে পারে।
ভিটামিন এ এর জন্য আলুবোখারা খুব ভালো একটি উৎস। চোখের দৃষ্টি ভালো রাখতে ভিটামিন এ সক্রিয় ভূমিকা রাখে। চোখের অন্যান্য রোগ দমনেও কাজ করে।
হজম বৃদ্ধিঃ
আলুবোখারায় উপস্থিত পর্যাপ্ত পরিমাণ খাদ্যআঁশ আপনার হজম বাড়িয়ে খাবারের রুচি বৃদ্ধি করে। পেটের রোগ দমনেও সাহায্য করে থাকে।
লৌহ কণিকা বৃদ্ধিঃ
এতে উপস্থিত লৌহ শরীরে রক্ত বাড়াতে সক্ষম। নিয়মিত খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয়। যাদের প্রয়োজনের তুলনায় রক্ত উৎপাদন কম হয় বা যেকোনো কারণে রক্তশূন্যতা হয় তবে নিয়মিত কিছুদিন আলুবোখারা খেতে পারেন।
রক্তচাপ রোধঃ
আলুবোখারায় থাকা ভিটামিন কে রক্তের যেকোনো রোগ দমনে সহায়তা করে। উচ্চরক্তচাপ রোধ, স্ট্রোক থামানো এবং রক্তের সরল গতি নিশ্চিত করে।
হৃদযন্ত্রের সুস্থতাঃ
হৃদযন্ত্রের সুস্থতায় আলুবোখারার তুলনা হয় না। এটি অতি উচ্চ গুণ সম্পন্ন অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বহন করে। দেহের ক্ষতিকারক কোলেস্টেরল তাড়িয়ে আপনাকে সুস্থ করতে আলুবোখারার তুলনা হয় না।
বয়সের ছাপ দূরঃ
প্রকৃত বয়সের চেয়ে বেশি বয়স দেখানো, চামড়া কুচকে যাওয়া এবং চেহারায় বয়সের ছাপ স্পষ্ট হওয়া মোটেও কাম্য নয়। এসব সমস্যা থেকে রেহাই পেতে নিয়মিত আলুবোখারা খেতে পারেন। আপনাকে সুন্দর সতেজ রাখতে আলুবোখারার কোনো তুলনা হয় না। এমনকি ত্বক এবং চুলের যত্নেও আলুবোখারা সেরা।
স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি হ্রাসঃ
এই ফলটিতে উপস্থিত ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস স্তন ক্যানসারের জন্য দায়ি কোষগুলোকে ধ্বংস করে দেয়। যেকোনো ক্যানসারের জীবাণুর বৃদ্ধিও ঠেকাতে সক্ষম আলুবোখারায় উপস্থিত এই উপাদান।
হাড়ের গঠনঃ
বিভিন্ন গবেষণায় পাওয়া গেছে নিয়মিত ফলটি খেলে হাড়ের গঠন, সুস্থতা এবং বিশেষভাবে মেনোপোজে যাওয়া নারীদের হাড়ের যত্ন নিশ্চিত হয়। হাড়ের ভঙ্গুরতা কাটিয়ে মজবুত কাঠামো গঠনে আলুবোখারা খেতে পারেন নিশ্চিন্তে।
রোগ প্রতিরোধঃ
আলুবোখারায় পাওয়া পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়িয়ে তুলতে সক্ষম। যখন তখন রোগে আক্রান্ত হওয়া থেকেও বাঁচাতে পারে আলুবোখারা।
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিঃ
স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করতে আলুবোখারার রয়েছে দারুণ সক্ষমতা। পড়ুয়া ছাত্রদের জন্য তাই নিয়মিত আলুবোখারা খাওয়া ভালো। এতে পড়া দ্রুত মুখস্থ হওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
-
ইসুপগুলের ভুষি (ডায়মন্ড) – ১০০ গ্রাম
৳ 100.00ইসবগুলের ভুষির যে ৮টি উপকারিতা অনেকেরই জানা নেই!
——————————————————————————————————–কোষ্ঠকাঠিন্য দূরীকরণে ইসবগুলে থাকে কিছু অদ্রবণীয় ও দ্রবণীয় খাদ্যআঁশের চমৎকার সংমিশ্রণ যা কোষ্ঠকাঠিন্যের জন্য খুব ভালো ঘরোয়া উপায় হিসেবে কাজ করে।এটি পাকস্থলীতে গিয়ে ফুলে ভেতরের সব বর্জ্য পদার্থ বাইরে বের করে দিতে সাহায্য করে। প্রাকৃতিকভাবে জলগ্রাহী হওয়ার কারনে পরিপাকতন্ত্র থেকে পানি গ্রহণ করে মলের ঘনত্বকে বাড়িয়ে দিয়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ২ চামচ ইসবগুল এক গ্লাস কুসুম গরম দুধের সাথে মিশিয়ে প্রতিদিন ঘুমাতে যাবার আগে পান করে নিন।
ডায়রিয়া প্রতিরোধে
যদিও শুনলে অবাক লাগে, ইসবগুল একই সাথে ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দুটিই প্রতিরোধ করতে সক্ষম। ডায়রিয়া প্রতিরোধে ইসবগুল দইয়ের সাথে মিশিয়ে খেলে উপকার পাওয়া যায়।কারন দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিক পাকস্থলীর ইনফেকশন সারায় এবং ইসবগুল তরল মলকে শক্ত করতে সাহায্য করে খুব কম সময়ের মাঝে ডায়রিয়া ভালো করতে পারে। ডায়রিয়া প্রতিরোধে ২ চামচ ইসবগুল ৩ চামচ টাটকা দইয়ের সাথে মিশিয়ে খাবার পর খেতে হবে। এভাবে দিনে ২ বার খেলে বেশ কার্যকরী ফলাফল পাওয়া সম্ভব।
অ্যাসিডিটি প্রতিরোধে
বেশির ভাগ মানুষেরই অ্যাসিডিটির সমস্যা থাকে আর ইসবগুল হতে পারে এই অবস্থার ঘরোয়া প্রতিকার।ইসগুল খেলে তা পাকস্থলীর ভেতরের দেয়ালে একটা প্রতিরক্ষা মূলক স্তর তৈরি করে যা অ্যাসিডিটির বার্ন থেকে পাকস্থলীকে রক্ষা করে। এছাড়া এটি ঠিক হজমের জন্য এবং পাকস্থলীর বিভিন্ন এসিড নিঃসরণে সাহায্য করে।ইসবগুল অ্যাসিডিটিতে আক্রান্ত হওয়ার সময়টা কমিয়ে আনে। প্রতিবার খাবার পর ২ চামচ ইসবগুল আধা গ্লাস ঠাণ্ডা দুধে মিশিয়ে পান করুন। এটি পাকস্থলীতে অত্যাধিক এসিড উৎপাদন কমাতে সাহায্য করে অ্যাসিডিটির মাত্রা কমায়।
ওজন কমাতে
ওজন কমানোর উদ্দেশ্যকে সফল করতে ইসবগুল হচ্ছে উত্তম হাতিয়ার। এটি খেলে বেশ লম্বা সময় পেট ভরা থাকার অনুভূতি দেয় এবং ফ্যাটি খাবার খাওয়ার ইচ্ছাকে কমায়। এছাড়াও ইসবগুল কোলন পরিষ্কারক হিসেবেও পরিচিত।এটি পাকস্থলী থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে, হজম প্রক্রিয়াকে আরো বেশি কার্যকর করে স্বাস্থ্যবান থাকতে সাহায্য করে। ভেষজ শাস্ত্র অনুযায়ী এটি পাকস্থলীর দেয়ালে যেসব বর্জ্য পদার্থ থাকে তা পরিষ্কার করতে সাহায্য করে যা অন্যান্য হজমজনিত সমস্যাও দূর করে। কুসুম গরম পানিতে ২ চামচ ইসবগুল ও সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে নিয়ে ভাত খাবার ঠিক আগে খেতে হবে। সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেলেও তা ওজন কমাতে সাহায্য করবে।
হজমক্রিয়ার উন্নতিতে
দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্যআঁশে ভরপুর ইসবগুল হজম প্রক্রিয়াকে সঠিক অবস্থায় রাখতে সাহায্য করে।এটি শুধু পাকস্থলী পরিষ্কার রাখতেই সাহায্য করে না এটি পাকস্থলীর ভেতরের খাবারের চলাচলেও এবং পাকস্থলীর বর্জ্য পদার্থ নিষ্কাশনেও সাহায্য করে।তাই হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করতে নিয়মিতভাবে ইসবগুল খেতে পারেন। এছাড়া মাঠা বা ঘোলের সাথে ইসবগুল মিশিয়ে খেতে পারেন ভাত খাওয়ার পরপরই। তবে একটা ব্যাপার খেয়াল রাখতে হবে তা হল ইসবগুল মিশিয়ে রেখে না দিয়ে সাথে সাথেই খেয়ে ফেলতে হবে।
হৃদস্বাস্থ্যের সুস্থতায়
ইসবগুলে থাকা খাদ্যআঁশ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে যা আমাদেরকে হৃদরোগের থেকে সুরক্ষিত করে।হৃদরোগের সুস্থতায় ইসবগুল সাহায্য করে কারন এটি উচ্চ আঁশ সমৃদ্ধ এবং কম ক্যালরিযুক্ত। ডাক্তাররা সব সময় হৃদরোগ প্রতিরোধে এমন খাবারের কথাই বলে থাকেন।এটি পাকস্থলীর দেয়ালে একটা পাতলা স্তরের সৃষ্টি করে যার ফলে তা খাদ্য হতে কোলেস্টেরল শোষণে বাধা দেয় বিশেষ করে রক্তের সিরাম কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। এছাড়াও এটি রক্তের অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সরিয়ে দেয় যা থাকলে ধমনীতে ব্লকের সৃষ্টি হতে পারে। এর ফলে তা হৃদরোগ এবং কোরোনারী হার্ট ডিজিজ থেকে আমাদের রক্ষা করে। তাই হার্টকে সুস্থ রাখতে নিয়মিত ভাবে খাবারের ঠিক পরে বা সকালে ঘুম থেকে উঠে ইসবগুল খান।
ডায়াবেটিস প্রতিরোধে
ইসবগুল যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের জন্য খুবই ভালো। এটি পাকস্থলীতে যখন জেলির মত একটি পদার্থে রূপ নেয় তখন তা গ্লুকোজের ভাঙ্গন ও শোষণের গতিকে ধীর করে। যার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে থাকে। খাবার পর নিয়মিত ভাবে দুধ বা পানির সাথে ইসবগুল মিশিয়ে পান করুন ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে।তবে দইয়ের সাথে মিশিয়ে খাবেন না এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে।
পাইলস প্রতিরোধে
প্রাকৃতিক ভাবে দ্রবণীয় ও অদ্রবণীয় খাদ্যআঁশে ভরপুর ইসবগুল যারা পায়ুপথে ফাটল এবং পাইলসের মত বেদনাদায়ক সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য উত্তম। এটা শুধু পেট পরিষ্কার করতেই সাহায্য করেনা মলকে নরম করতে সাহায্য করে অন্ত্রের পানিকে শোষণ করার মাধ্যমে এবং ব্যাথামুক্ত অবস্থায় তা দেহ থেকে বের হতেও সাহায্য করে। এটি প্রদাহের ক্ষত সারাতেও সাহায্য করে। ২ চামচ ইসবগুল কুসুম গরম পানিতে মিশিয়ে ঘুমাতে যাবার আগে পান করুন।
সতর্কতা
এটি শুধুমাত্র উল্লেখিত সমস্যা গুলোর ঘরোয়া সমাধান। যদি খুব বেশি গুরুতর অবস্থা হয় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
ইসবগুল কেনার সময় দেখে নিন
ইসবগুল আমাদের দেশে বাজার থেকে শুরু করে সুপার মার্কেট সব জায়গাতেই বেশ সহজলভ্য। তবে কেনার আগে কিছু ব্যাপার অবশ্যই খেয়াল রাখবেন-
– প্যাকেটজাত ইসবগুল কিনুন
– কখনোই খোলা ইসবগুল কিনবেন না সেগুলো নষ্ট ও ভেজাল থাকতে পারে যার ফলে এটি খেয়ে হয়তো ভালো ফলাফল নাও পেতে পারেন।
– আজকাল প্যাকেটজাত বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম স্বাদের ইসবগুল পাওয়া যায়। তবে ভালো ফলাফল পেতে গেলে এসব কৃত্রিম স্বাদের ইসবগুল না খেয়ে সাধারণ ইসবগুল খান।
– বিভিন্ন দোকানে সাধারন ইসবগুলে কৃত্রিম স্বাদ ও রঙ যোগ করে বিশেষ কার্যকারিতার কথা বলে তা বিক্রয় করা হয় যা মূলত স্বাস্থ্যের জন্য খুবই খারাপ। তাই সাধারণ ইসবগুল খাওয়াই সবচেয়ে উত্তম। -
ত্রিফলা চুর্ন – ৫০০ গ্রাম
৳ 130.00ত্রিফলার গুনাগুণ
আমাদের দেশে নানা জায়গায় আর্য়ুবেদিক ওষুধ নানা জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। এমন একটি হলো ত্রিফলা। হরিতকী, বহেরা আর আমলকী এই তিন ফলের মিশ্রণে তৈরি হয় ত্রিফলা। এদের যেমন আলাদা গুণ আছে তেমনি একসঙ্গে এর গুণাগুণের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেয়। এবার জেনে নেয়া যাক ত্রিফলাতে আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য কি কি উপকারী গুণ রয়েছে-
* নিয়মিত ত্রিফলার সেবন সিজনাল ঠাণ্ডা, সর্দি, কাশি, জ্বরের হাত থেকে দূরে রাখে।
* ত্রিফলা দেহের ভারসাম্য বজায় রাখে, দেহ পরিষ্কার রাখে ও প্রয়োজনীয় ভিটামিন আর মিনারেলস দেয়।
* মানবদেহের বর্জ্য নিষ্কাশন করা আর ডিটক্সিফাই করায় ত্রিফলার মোকাবেলা আর কেউ করতে পারবে না।
* কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে ত্রিফলা কার্যকরী। এছাড়া এটি হজম প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করতে ও বদহজম জনিত সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে।
* শরীরে ফ্যাট সেল জমতে না দিয়ে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
* অন্ত্রের সব বর্জ্য দূর করে খাবার থেকে পুষ্টি গ্রহণ করার ক্ষমতা বাড়ায়।
* এর উচ্চমাত্রার ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বহুগুণে বাড়িয়ে দেয়।
* ডিটক্সিফাই করে আর শরীরের অভ্যন্তরীণ অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ভালো রেখে ত্রিফলা ত্বকের উজ্জলতা বাড়ায়।
* দেহে টক্সিন জমার কারণে হওয়া চর্মরোগ যেমন ব্রণ, হোয়াইট হেডস দূরে রাখে।
* ত্রিফলার বিভিন্ন এনজাইম আর অ্যান্টিঅক্সিডান্ট ত্বকের বার্ধক্যজনিত ভাঁজ পড়ার হার কমায়। আর তারুণ্য বজায় রাখে।
* ত্রিফলা চুলের প্রয়োজনীয় ভিটামিন আর মিনারেলস সরবরাহ করে।
* ত্রিফলার মধ্যে থাকা আমলকী আর হরিতকী চুল পড়া কমায় ও নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
ত্রিফলা সেবনের উপায়ঃ
নিয়মিত সেবনের জন্য ত্রিফলার গুঁড়া ব্যবহার করাই উত্তম। এক্ষেত্রে প্রতি রাতে এক গ্লাস পানিতে এক চা চামচ ত্রিফলা গুঁড়া ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে পানিটা খেয়ে নেয়া যেতে পারে। এছাড়াও ত্রিফলার সাপ্লিমেনট পাওয়া যায় বাজারে। গুঁড়া না সাপ্লিমেনট ব্যবহার করতে পারেন।
-
বহেরা – ১ কেজি
৳ 140.00বহেড়া ফল উপমহাদেশের প্রাচীনতম আয়ুর্বেদিক ঔষধ হিশেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। কথিত আছে, প্রতিদিন বহেড়া ফল ভিজানো এক কাপ পানি খেলে দীর্ঘজীবী হওয়া যায়। বহেড়া বিশেষ ভাবে পরিশোধিত হয়ে এর ফল, বীজ ও বাকল মানুষের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে ও চিকিৎসায় ব্যবহার হয়। আসুন, জেনে নেয়া যাক বহেড়া ফলের ঔষধি গুন গুলো-
শ্বেতী রোগ-
বহেড়ার বিচির শাঁসের তেল বের করে নিয়মিত শ্বেতীর উপর লাগালে অল্প দিনেই গায়ের রঙ স্বাভাবিক হবে।
আমাশয়-
রক্ত আমাশয় হলে প্রতিদিন পানির সাথে বহেড়া ফলের চূর্ণ মিশিয়ে পান করলে আমাশয় ভালো হয়ে যাবে।
অকালে চুল পাকা-
অনেকেই আছে যাদের অকালে চুল পেকে যায়। বহেড়া ফলের বিচি বাদ দিয়ে শুধু খোসা নিয়ে পানি দিয়ে ভালো ভাবে মসৃণ করে বাটুন ,এবার বাটা মিশ্রণটি এক কাপ পানিতে গুলে সেই পানি ছেঁকে নিন।এবার সেই পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত করলে উপকার পাওয়া যাবে।
কফ-
আধা চা চামচ বহেড়া চূর্ণ ও ঘি একসাথে গরম করে তার সাথে মধু মিশিয়ে চেটে খেলে কফের সমস্যা কমে যায়।
অকালে টাক পড়া-
যাদের মাথায় অকালে টাক পড়েছে তারা বহেড়ার বিচির শাঁস অল্প পানিতে মিহি করে বেটে টাকে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
ফুলো কমানোর জন্য-
শরীরেরে কোন স্থানে ফুলে গেলে বহেড়ার ছাল বেটে একটু গরম করে নিয়ে ফুলো জায়গায় প্রলেপ দিলে ফুলো কমে যাবে ।
-
মরিয়ম ফুল (Flower of Maryam)
৳ 2,000.00মরিয়ম ফুল সম্পর্কে আশা করি অনেকেই জানেন। অত্যন্ত দূর্লভ এই ফুলের উপকারিতা নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে এর ব্যবহার হয়ে আসছে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে। বিশেষ করে গর্ভবতী নারীদের প্রসবকালীন সময়ে এই ফুলের ব্যবহার একরকম আবশ্যক। ঐতিহ্যবাহী ধাত্রীরা শত শত বছর ধরে প্রসবকালীন সময়ে মায়ের বেদনা লাঘব করার জন্য এই ফুলের ব্যবহার করছেন।
>> মহানবীর যুগে প্রচলিত বিবি মরিয়মের ইতিহাস থেকে জানা যায় যে এই কুদরতি ফুলটি আল্লাহর রহমতে বেবি কন্সিভ করতে সহায়তা করে এবং লেবার পেইন কমাতে সাহায্য করে।>> শুধু আমাদের দেশেই নয়, পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই এর ব্যবহার হয়ে থাকে। ইসলাম ধর্মের বিভিন্ন মনীষী এর ব্যবহারের উপর অত্যন্ত গুরুত্বারোপ করেছেন এবং বাতলে দিয়েছেন এর ব্যবহারের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতিসমূহ। খ্রীষ্ট ধর্মের পবিত্র গ্রন্থ বাইবেলেও এর কথা বর্ণনা করা হয়েছে।
>> এই ফুলকে হযরত ঈসা আঃ এর মায়ের নাম নামানুসারে ‘মরিয়ম ফুল বা মরিয়ম বুটি’, নবী সাঃ এর কন্যা ফাতিমার নামানুসারে “ফাতিমার হাত বা হ্যান্ড অব ফাতিমা” এবং এর বৈশিষ্ট্য অনুসারে ‘পুনরুত্থান উদ্ভিদ’ বলা হয়। কারণ এই ফুল দেখতে খটখটে শুকনো ও মরা মনে হয়। কিন্তু কিছুক্ষণ পানিতে ভিজিয়ে রাখলেই তরতর করে পাপড়ি মেলতে শুরু করে। অল্প সময়ের মধ্যেই ফুটন্ত ফুলের মতো তাজা আর পরিপূর্ণ প্রস্ফুটিত হয়ে যায়। এ এক আশ্চর্য ফুল।
>> অধিকাংশ নারীই হজ্বে গিয়ে এই মরিয়ম ফুল নিয়ে আসেন। অথবা অন্যকে দিয়ে আনান। যেহেতু আমরা সরাসরি সৌদি আরব থেকে আজওয়া খেজুরসহ অন্যান্য আইটেম আমদানী করি তাই আমাদের কাছেও অনেকে চেয়েছেন। আপনাদের চাহিদা মেটাতে এবার সৌদি আরব থেকে আমরা এই পবিত্র ও আশ্চর্য উপকারী ফুল নিয়ে এসেছি।
>> মরিয়ম ফুল ও বিজ্ঞান-
মরিয়ম ফুল প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের গর্ভাবস্থায় এবং ডেলিভারির সময় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এর বৈজ্ঞানিক নাম হল আনস্ত্যাটিকা হিয়ারোচুনিচিকা (Anastatica Hierochuntica) । এটি সাহারা-আরবীয় মরুভূমিসহ মধ্যপ্রাচ্যে ব্যাপকভাবে পাওয়া যায়।
>> উপাদান
এই ফুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম, দস্তা এবং লোহা। বিশেষত, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম একসঙ্গে পেশী সংকোচন নিয়ন্ত্রণ করে এর কোন নেতিবাচক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
>> কী কাজ করে?
প্রসবকালীন সময় এই ফুল বিশেষ প্রক্রিয়ায় ব্যবহার করতে হয়। এতে প্রসূতি মায়ের প্রবস বদেনা লাঘব হয় এবং দ্রুত ও সহজে ডেলিভারী সম্পন্ন করা যায়।>> ব্যবহারের নিয়মঃ
>> বাচ্চা জন্মের সময় ডেলিভারি পেইন উঠে তখন ফুলটিকে ডেলিভারি রুমে কোন খোলা বাসনে কুসুম গরম পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে (কুসুম গরম পানি না থাকলে ঠান্ডা পানি হলেও হবে, গরম পানি হলে বেশী ভাল)। ভিজালে ফুলটি আস্তে আস্তে ফুটতে থাকবে এবং যার ডেলিভারি হবে তার জড়ায়ুর মুখ খুলতে থাকবে এবং ব্যাথা বাড়বে। যতই ভিজতে থাকবে ও প্রষ্ফুটিত হতে থাকবে আল্লাহ্ তাআলার দয়ায় মরিয়ম বিবির ফুলের বরকতে বাচ্চার জন্ম খুব সহজ ভাবেই হবে।
>> বেবী হয়ে গেলে পানি থেকে ফুলটি উঠিয়ে ফেলতে হয়।এবং এই ফুলের কাজ শেষে পানি থেকে উঠিয়ে রাখলে আবার আগের মত ছোট হয় কারন এটি একাধিক বার ব্যবহারযোগ্য।>> আর যারা বাচ্চা কন্সিভ করতে চান তারা শেকড় ভিজিয়ে রেখে তার পানিটা তাহাজ্জুদ নামাজের আগে এবং পরে নিয়ত করে খাবেন এবং এটি অবশ্যই ফযরের নামাজ পড়ার আগেই খেয়ে নিতে হবে।
বিদ্র: আমরা ডাক্তার না আমরা পোস্টে কোথাও বলিওনি যে ডাক্তারের কাছে যাওয়া লাগবে না এই ফুল দিয়েই চিকিৎসা হয়ে যাবে! আমরা আধুনিক হয়ে গেছি বলে বিশ্বাস মরে যাবে এমনতো নয়! আপনার বিশ্বাস হলে এবং প্রয়োজন মনে হলে ফুলটি আমাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করবেন আর বিশ্বাস না হলে এড়িয়ে যান।
-
হরিতকি – ১ কেজি
৳ 140.00আয়ুর্বেদিক বিজ্ঞানে ত্রিফলা নামে পরিচিত তিনটি ফলের একটি হরতকি। এর নানা গুণ আছে। স্বাদ তিতা। এটি ট্যানিন, অ্যামাইনো এসিড, ফ্রুকটোজ ও বিটা সাইটোস্টেবল সমৃদ্ধ। হরতকি দেহের অন্ত্র পরিষ্কার করে এবং একই সঙ্গে দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে। এটা রক্তচাপ ও অন্ত্রের খিঁচুনি কমায়।
১. হরতকিতে অ্যানথ্রাইকুইনোন থাকার কারণে রেচক বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে হরিতকি। অ্যালার্জি দূর করতে হরতকি বিশেষ উপকারী।
২. হরতকি ফুটিয়ে সেই পানি খেলে অ্যালার্জি কমে যাবে।
৩. হরতকি গুঁড়া নারিকেল তেলের সঙ্গে ফুটিয়ে মাথায় লাগালে চুল ভালো থাকবে।
৪. হরতকির গুঁড়া পানিতে মিশিয়ে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
৫. গলা ব্যথা বা মুখ ফুলে গেলে হরিতকি পানিতে ফুটিয়ে সেই পানি দিয়ে গার্গল করলে আরাম পাবেন।
৬. দাঁতে ব্যথা হলে হরতকি গুঁড়া লাগান, ব্যথা দূর হবে।
৭. রাতে শোয়ার আগে অল্প বিট লবণের সঙ্গে ২ গ্রাম লবঙ্গ বা দারুচিনির সঙ্গে হরিতকির গুঁড়া মিশিয়ে খান। পেট পরিষ্কার হবে।